নিউজটাইম ওয়েবডেস্ক :
নিজের
পুরুষাঙ্গ কেটে গুরুতর আহত
অবস্থায় বনগাঁ মহাকুমা হাসপাতালে
ভর্তি হলেন এক ব্যক্তি। পরিবার
সূত্রে জানা গিয়েছে ওই
ব্যক্তির নাম শ্যামল মুন্ডা,
সে পাল্লা আদিবাসী পাড়ার
বাসিন্দা। দীর্ঘ
৬ মাস ধরে মানসিক
সমস্যায় ভুগছেন শ্যামল, ছয়
মাস ধরেই তার চিকিৎসা
চলছে। মানসিক
ভারসাম্যহীনতার জেরেই শ্যামল এমন
কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে প্রাথমিক অনুমান
পরিবারের।
শ্যামল
মুন্ডার ভাই নির্মল মুন্ডা
জানিয়েছেন এদিন সকালে তিনি
বাথরুমে গিয়ে দেখেন রক্ত
পড়ে রয়েছে। রক্ত
দেখতেই তিনি তার মায়ের
কাছে জিজ্ঞাসা করেন বাথরুমে রক্ত
কেন রয়েছে। তার
মা তাকে তখন তার
দাদার মানসিক ভারসাম্যহীনতার কথা
জানিয়ে বলেন, ‘দাদার কাছে
গিয়ে দেখ ও কিছু
করল কিনা’। তারপর
শ্যামলের কাছে জিজ্ঞেস করতেই
সে বলে ‘পুরুষাঙ্গ কেটে
ফেলে দিয়েছি জঙ্গলে’।
পরিবারের
সকলের অনুমান শ্যামল বাড়ির
রান্নার বটি দিয়েই তার
পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছে।
রান্নার বটিতে রক্ত লেগে
থাকতে দেখেই তাদের এই
অনুমান। গুরুতর
আহত অবস্থায় শ্যামল মুন্ডাকে এদিন
বনগাঁ মহাকুমা হাসপাতাল থেকে কলকাতায় স্থানান্তরিত
করা হয়েছে।