সুনীল গাভাস্করের মুখে ‘জয় মোহনবাগান’

টাইমিং তাঁর বরাবরই চমৎকার। ঘড়ির কাঁটায় সকাল ৮ টা। মোহনবাগান তাঁবুতে এলেন সুনীল গাভাস্কর। চুনীর মঞ্চে সানি। বার পুজোর সকালে ইতিহাসে মোহনবাগান। আরও একবার। শতাব্দীপ্রাচীন ক্লাবের গেট, চুনী গোস্বামীর নামাঙ্কৃত হয়ে রইলো প্রধান প্রবেশদ্বার। উদ্বোধনের জন্য তেমনই ওজনদার কাউকে খুঁজছিলেন কর্তারা। একবার অনুরোধেই রাজি হয়ে যান সানি। রঞ্জি ফাইনাল খেলেছেন চুনী আর বাংলার বিরুদ্ধে। ধুন্ধুমার প্রতিপক্ষ। বৈশাখের সকালে ফিরে এলো নস্টালজিয়া । উদ্বোধন হলো গেট। সঙ্গে চুনীর স্মৃতি সানির মুখে।

পয়লারপ্রাপ্তি। সুনীল গাভাস্করের মুখে জয় মোহনবাগান। হাজার কন্ঠের গর্জনে মুখরিত ময়দান। সানি এলেন। মোহনবাগান তাঁবু আর লাইব্রেরি ঘুরে দেখলেন। রসগোল্লার হাঁড়ি, স্মারকে সংবর্ধিত হলেন। গলায় সবুজ-মেরুন উত্তরীয়। গাভাস্করের মুখে পুরনো কথা। তবে ঘটনাক্রম আর সাল নিয়ে ভ্রান্তি রয়েই গেল। ঐতিহাসিক দিনে ওইটুকু বিতর্ক না হয় সিন্দুকেই তোলা থাক।

চাঁদের হাট বোধহয় একেই বলে। মধ্যমনি সুনীল গাভাস্কর। মোহনবাগান সভাপতি থেকে সচিব। ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস থেকে পর্যটনমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়। জেভিয়ার পায়াস কিংবা সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়। হাজার ওয়াটের আলোও ওদের পাশে স্নান। সংবর্ধনা, গান, স্মৃতিচারণ। এমন সকাল কমই এসেছে ময়দানে।

নিউজ টাইম চ্যানেলের খবরটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
Inform others ?
Share On Youtube
Show Buttons
Share On Youtube
Hide Buttons
Wordpress Social Share Plugin powered by Ultimatelysocial
Facebook
YouTube