
কাজের চাপে অনেকের কাছেই রাত জাগাটা এখন হয়ে উঠেছে “নিউ নর্মাল” । ফলে বেড়ে চলেছে পেরিফেরাল আরটারি ডিসঅর্ডার । গবেষকদের সমীক্ষা অনুযায়ী বিশ্ব জুড়ে ২০ কোটি মানুষের এই অসুখ রয়েছে । এই রোগে প্রধানত ধমনী বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি হয় । ফলে পরবর্তী কালে ঘটে যেতে পারে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের মতো মারাত্বক বিপদ ।
সুইডেনের ক্যারলিন্সকা ইন্সটিটিউটের গবেষক শুয়াই ইয়ুয়ান জানান যে তাদের গবেষণা অনুযায়ী যারা রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমোন তাঁদের পেরিফেরাল আরটারি ডিসঅর্ডার হওয়ার সম্ভাবনা কম । তিনি এও জানান যে রাতের বদলে দিনের ঘুম বাড়িয়ে তোলে ধমনীর সমস্যা । ফলে সে ক্ষেত্রেও দেখা দিতে পারে হৃদরোগ ।
গবেষণার প্রথম ধাপে উঠে এসেছে, পেরিফেরাল আরটারি ডিসঅর্ডারের রোগীদের মধ্যে প্রধান কারণ ছিল ঘুমের সমস্যা । গবেষণার দ্বিতীয় ধাপে বংশগত তথ্যগুলিকে খতিয়ে দেখা হয় ।ফলত এখন সুস্থ থাকতে গেলে রাতের ঘুমকে কিছুতেই অবজ্ঞা নয় ।
- রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে সম্মানহানির মামলা - May 30, 2023
- আবার চড়বে পারদ ? - May 30, 2023
- এসটিএফের অভিযানে বানচাল গাঁজা পাচারের ছক - May 30, 2023