
নিউজটাইম ওয়েবডেস্ক : ১৮৮৬ সালে সমাধিস্থ হন শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ। সেই বছরই ডিসেম্বর মাসে স্বামী বিবেকানন্দ সহ আরও বেশ কয়েকজন মঠবাসীদের সঙ্গে একত্রিত হন আটপুরে। এক রাতে স্বামী বিবেকানন্দ অগ্নিকে সাক্ষী রেখে মঠের ভাইদের যীশু খ্রীষ্ঠের জীবন মাহাত্ম্য শোনান। পরের দিন সকালে তাঁরা জানতে পারেন গত রাত ছিল খ্রীষ্টমাসের বিকেল। সেই থেকে বড়দিনের আগের দিনকে পবিত্র বলে ধরে নেওয়া হয়।প্রত্যেক বছর বড়দিনের আগের দিন সন্ধ্যায় ‘যীশু পুজো’র আয়োজন করা হয়। এই বছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
‘সর্ব ধর্ম সমন্বয়, সর্ব ভাব রক্ষায়’ এই মন্ত্রেই প্রণতি জানানো হয় বেলুড় মঠের গুরু মহারাজ রামকৃষ্ণদেবকে।স্বামী বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠিত বেলুড় মঠে সর্ব ধর্মকে শ্রদ্ধা সম্মান জানিয়েই উদযাপিত হল বড়োদিনও।গতকাল সন্ধ্যায় বেলুড় মঠ সেজে উঠেছিল বড়দিনের সাজে। ফুলে ফুলে সেজে উঠেছিল মেরি ও জিশুর প্রতিকৃতি।কেক মিষ্টি চকলেট দেওয়া হয় এদিনের মহাপ্রসাদে। ধূপ ধুনোয় চলে আরাধনা। নাট মন্দিরে ক্যারোল সংগীত গান সন্ন্যাসী মহারাজেরা।উপস্থিত ছিল ভক্তরা। পুজো শেষে সবাই পেয়েছেন যিশুর প্রসাদ।Latest posts by news_time (see all)
- চারধাম যাত্রার আগেই ভারী তুষারপাত - April 1, 2023
- ফের অশান্ত পাকিস্তান - April 1, 2023
- গাছের গুঁড়ি ফেলে রাস্তা অবরোধ - April 1, 2023