
নিউজটাইম ওয়েবডেস্ক : ভারতে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়তে পারে নভেম্বর মাসে। এমনটাই জানাচ্ছে আইসিএমআরের সার্ভে। প্রতিদিন নয়া কেসের সংখ্যা বাড়ার সংখ্যাটি তখনই সর্বোচ্চ হবে বলে জানা যাচ্ছে। তারপর ধীরে ধীরে কমে আসবে নয়া কেসের সংখ্যা। কিন্তু করোনার পিকের সময় ভেন্টিলেটর ও আইসিইউ কম পড়বে বলেই সমীক্ষায় আশঙ্কা করা হয়েছে।
তবে লকডাউন অনেকটাই ইতিবাচক ফলাফল এনেছে বলে আইসিএমআরের ওপারেশন রিসার্চ দল জানিয়েছে। তাদের মতে লকডাউনের ফলে পিকটা প্রায় এক থেকে আড়াই মাস পরে আসছে। ফলে আরও কিছুটা স্বাস্থ্যপরিকাঠামো বাড়াতে সক্ষম হবে সরকার। একই সঙ্গে সংক্রমণের মাত্রা ৬৯-৯৭ শতাংশ কমিয়ে দিয়েছে লকডাউন। সমীক্ষায় প্রকাশ যে আইসিইউ-র চাহিদা নভেম্বরের শুরু অবধি পূর্ণ করা যাবে। তারপর প্রায় চার থেকে পাঁচ মাস ভেন্টিলেটর, আইসিইউ, আইসোলেশন ওয়ার্ড, সব কিছুই অপ্রতুল হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ৩.৯ মাস পর্যাপ্ত ভেন্টিলেটর থাকবে না, ৪য়৬ মাস থাকবে না আইসিইউ। তবে যদি লকডাউন ও অন্যান্য পদক্ষেপ না নেওয়া হত, তাহলে যতটা কমতি হত তার চেয়ে ৮৩ শতাংশ কম হবে বলেই পূর্বাভাস বিশেষজ্ঞদের। আইসিএমআর দলের মহামারীর মডেল অনুযায়ী, সরকার যে পন্থা নিয়েছে তাতে কেসের সংখ্যা সর্বোচ্চ পর্যায় ৭০ শতাংশ কম হবে ও মোট কেসের সংখ্যাও ২৭ শতাংশ কম হবে। একই সঙ্গে ৬০ শতাংশ কম লোক মারা যাবেন যতজন মারা যেতে পারেতন, তার চেয়ে। এই মহামারীর ফলে জিডিপির ৬.২ শতাংশের ক্ষতি হবে বলেই এখনও পর্যন্ত হিসাব বিশেষজ্ঞদের। ভারতে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩.৩ লক্ষ, মৃত ৯৫২০। অ্যাক্টিভ কেস ১.৫৩ লাখ।Latest posts by new_author (see all)
- লকআপ থেকে উধাও বন্দী - January 8, 2023
- নতুন বছরে সিদ্ধি বিনায়কে ভিকি-ক্যাটরিনা - January 6, 2023
- মেসির সংসার, হাতে বিশ্বকাপ, পাশে ১০ নম্বর জার্সিতে পরিবার - December 19, 2022